• ২৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ১৫ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

অগ্রগতি ও উন্নয়নে গাজীপুর এগিয়ে: কোয়ান্টিটি ও কোয়ালিটিতে কোন ছাড় নয়

admin
প্রকাশিত মে ১৪, ২০২৫, ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ণ
অগ্রগতি ও উন্নয়নে গাজীপুর এগিয়ে: কোয়ান্টিটি ও কোয়ালিটিতে কোন ছাড় নয়
সংবাদটি শেয়ার করুন....

অগ্রগতি ও উন্নয়নে গাজীপুর এগিয়ে: কোয়ান্টিটি ও কোয়ালিটিতে কোন ছাড় নয়

মোঃ শাহজাহান আলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, এলজিইডি, গাজীপুর।

নিজস্ব প্রতিবেদক: স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর গাজীপুর জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহজাহান আলী দৈনিক ভোরের সাথে এক আলোচনায় বলেন, অগ্রগতি ও উন্নয়নে গাজীপুর জেলা এগিয়ে :কাজের গুণগতমান রক্ষার্থে কোয়ান্টিটি ও কোয়ালিটিতে কোন ছাড় নয়। রাজধানী ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলা হিসেবে গাজীপুরের গুরুত্ব অপরিসীম। বৃহত্তর এই জেলায় তৃণমূল পর্যায়ে গ্রামীণ অবকাঠামো ও যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে সার্বিক কর্মকাণ্ড চলমান রয়েছে। তিনি আরো বলেন, কাজের গুণগতমান নিশ্চিতকরণে কোয়ান্টিটি ও কোয়ালিটিতে ঠিকাদারদের কোন ছাড় দেওয়া হবে না। এছাড়া কোন কাজের অতিরিক্ত বিল দেওয়ার পক্ষে আমি নই। যে ঠিকাদার যত যতটুকু কাজ করবেন ঠিক ততটুকু কাজের বিল পাবেন। এ বিষয়টি আমি নিশ্চিত করেছি। তিনি আরো বলেন,আমি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা ও পরামর্শ ক্রমে উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছি। প্রতিনিয়ত উপজেলা প্রকৌশলীসহ অন্যান্য প্রকৌশলীদের সাথে সভা করে কাজের গুণগতমান নিশ্চিত করা সহ উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ত্বরান্বিত করে দ্রুততম সময় সমাপ্ত করার পরামর্শ ও নির্দেশনা দিচ্ছি। সরকারের অন্যান্য ডিপার্টমেন্টে একই কাজ এস্টিমেট কস্ট এলজিইডির চেয়ে বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে ঠিকাদারদের লাভের পরিমাণ একটু বেশি থাকে।

 

 

এলজিইডির কাজ যেহেতু গ্রামীণ পর্যায়ের সাথে সম্পৃক্ত সেহেতু এই কাজগুলো সমাপ্ত করতে অনেক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। সর্বোপরি সবার সাথে আলোচনার ভিত্তিতেই উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রয়েছে। তিনি উল্লেখ করে বলেন, জেলা পর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশলীদের দুই থেকে তিন বছর থাকা উচিত। কারণ একজন নির্বাহী জেলায় সবার সাথে পরিচিত এবং এলাকা সম্পর্কে ধারণা করতে গিয়ে প্রায় এক বৎসর সময় লাগে, পরবর্তীতে বছর গুলোতে স্মুথলি কাজ করা যায়। তবে বিষয়গুলো কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে।