জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের বরিশাল জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইমরান তরফদার দৈনিক ভোরকে জানান, বরিশাল জেলায় আমার কর্মকালীন সময় প্রায় দুই বছর অধিক। এই কর্মকালীন সময়ে প্রায় ৫০ কোটি টাকার অধিক টিউবয়েল বসানোর কাজ হয়েছে। ৫ আগস্ট প্রেক্ষাপটের পরবর্তীতে পরবর্তী পর্যায়ে বরিশাল জেলা প্রতিটি ইউনিয়নে ১২টি করে টিউবওয়েল বসানোর কর্মকান্ড প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বরিশাল জেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ ইমরান তরফদার ছাত্র জনতা বিপ্লবের ৫ আগস্ট প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পূর্বে দুই বছর এ জেলায় কর্মকান্ড চালিয়ে আসছেন ।সেক্ষেত্রে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সাথে সখ্যতা ছিল বলে স্থানীয় অনেকেই অভিমত ব্যক্ত করেন। ৫ই আগস্ট প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পূর্বের এবং বর্তমান পরিবেশ নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমার এখানে কর্মকান্ডের পরিধি খুবই সীমিত সে ক্ষেত্রে কাজ করতে গিয়ে আমি পাঁচই আগস্টের পূর্বের পরিবেশ এবং বর্তমান পরিবেশের ভিতর কোন পার্থক্য পায়নি এখানকার পরিবেশ স্বাভাবিক রয়েছে। সর্বোপরি তার দপ্তরের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি অনাগ্রহ ও চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন। বিষয়টি অশোভনীয় বলে অনেক গণমাধ্যম কর্মী মতামত ব্যক্ত করেন। তবে অনেক গণমাধ্যম কর্মী তার কর্মকালীন সময়ের কর্মকাণ্ড ঊর্ধ্বতন ও কর্তৃপক্ষের পর্যবেক্ষণ ও অনুসন্ধানের দাবি করেন।তবে ডিপ টিউবয়েল বরাদ্দ ও বাস্তবায়নের বিষয়ে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোঃ জহির উদ্দিন দেওয়ান বলেন, প্রতি বছরই জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে দেশের প্রতিটি ইউনিয়নে টিউবওয়েল বরাদ্দ দেয়া এবং বাস্তবায়ন হয়।সে ক্ষেত্রে ২৪-২৫ অর্থ বছরের বরাদ্দকৃত টিউবলের ২৫ এর জুনের শেষ হবে ।পরবর্তী ২৫ এর জুলাই থেকে ২৫-২৬ অর্থবছরের বরাদ্দ বাস্তবায়নের কাজ চলবে।