• ১লা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চকবাজারের নাজিমউদ্দীন রোড ও বংশালের মাজেদ সরদার রোডে রাজউকের মোবাইল কোর্ট: ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা 

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত এপ্রিল ১৭, ২০২৫, ২০:০১ অপরাহ্ণ
চকবাজারের নাজিমউদ্দীন রোড ও বংশালের মাজেদ সরদার রোডে রাজউকের মোবাইল কোর্ট: ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা 
সংবাদটি শেয়ার করুন....

আশুলিয়ার ইয়ারপুরে রাজউকের মোবাইল কোর্ট

আজ ১৭ এপ্রিল, ২০২৫, রোজ বৃহস্পতিবার, রাজউক এর জোন ১ ও জোন ৫ এর আওতাধীন এলাকায় দুটি পৃথক মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে রাজউক। এ সময় সর্বমোট ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ৫ টি ভবনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।

রাজউক এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোঃ লিটন সরকার এর নেতৃত্বে রাজউক এর জোন ৫/৩ এর আওতাধীন নাজিমউদ্দীন রোড, চকবাজার ও মাজেদ সরদার রোড, বংশাল এলাকাসমূহে সর্বমোট ৬ টি ভবনে মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। এসময় ভবন নির্মানে ইমারত নির্মাণ বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে ৫ টি ভবনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় এবং রাজউক এর অনুমোদিত নকশার থেকে ব্যত্যয়কৃত অংশ অপসারণ করা হয়। ভবন ৫ টির মালিকদের সর্বমোট ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও ভবন মালিকগণের নিকট থেকে ভবন নির্মাণে অনুমোদিত নকশার ব্যত্যয় করবেন না মর্মে অঙ্গীকারনামা আদায় করা হয়।
মোবাইল কোর্টে আরও উপস্থিত ছিলেন অথরাইজড অফিসার জনাব মোঃ মেহেদী হাসান খান, সহকারী অথরাইজড অফিসার জনাব ইসমাঈল হোসেন, প্রধান ইমারত পরিদর্শক জনাব আবুল কালাম ও জনাব সুজন আহমেদ, উক্ত জোনের ইমারত পরিদর্শকগণ সহ উচ্ছেদ কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।

অন্যদিকে, রাজউক এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পরিচালক (বোর্ড, জনসংযোগ ও প্রটোকল) জনাব শীলাব্রত কর্মকার এর নেতৃত্বে রাজউক এর জোন ১/৩ এর আওতাধীন সাভারের আশুলিয়ার ইয়ারপুরে আরেকটি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। এসময় সর্বমোট ২ টি ভবনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। উভয় ভবনের মালিককেই বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আগামী ৭২ ঘন্টার মধ্যে ইমারত নির্মাণের জন্য রাজউক অনুমোদনের প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। এছাড়াও অনুমোদিত নকশা ব্যতীত সকল প্রকার নির্মান কাজ বন্ধ করা হয়।

উক্ত মোবাইল কোর্টে আরও উপস্থিত ছিলেন জোন ১/৩ এর অথরাইজড অফিসার জনাব পলাশ সিকদার, সহকারী অথরাইজড অফিসার, প্রধান ইমারত পরিদর্শক, ইমারত পরিদর্শকসহ রাজউক এর বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ।